ঐশ্বরিক
“আমি তোমারে পেয়েছি হৃদয় মাঝে
আর কিছুই নাহি চাই”
আমি দেখেছি তোমার রুপমণ্ডল
সীমান্তে গোধূলি নিয়ে,
রঙ মাখা ছবি
তবু তারি গভীর গোপনে
মননের আঁকিবুঁকি বলে
পেয়েছি তোমায় ছাপিয়ে সূর্য তারার
অনন্ত গতিবেগ
যে স্বপ্নরা আঠা হয়ে লেগে থাকে
মাকড়সার জালে সেখানে টালমাটাল
দ্বৈত সংঘাত ছিঁড়ে যাবে কি সুতার টান
এখনি পল্কা হাওয়ার বেগে ?
জাল তবু বুনে যাই নীরবে।।
আশ্চর্য ধোঁয়াশা; খানিকটা বেদনার ঘোর
চক্রব্যূহে গহীন অবচেতন;
দুর্গম সেই পথ তোমার কাছে যাবার
উজ্জলতার উচ্ছাসে বড় বেমানান অস্তিত্ব
তবু তার ঢেউ ছুঁয়ে যায় চোখের পাতা
গঙ্গার জল নিস্তরঙ্গ,
তবু স্রোত আছে অন্তরে
দুপাশের কান্না ভরা আলোর প্রতিফলনে
ঢেউ ওঠে তার কোলে;
কলঙ্কের ইতিহাস এ শহরের
এ জীবনের বস্তুমুখিনতা ;
তুমি ঢেলে দিয়ে যাও সে অমৃত কথা
কর্ণকুহরে শত সহস্রবার ধ্বনিত হোক
তার প্রতিধ্বনি
সে পারাপারের দক্ষিনাতে
আমার অভিমান গ্লানি মুছে যদি যায়
সেটুকু আশা জড়িয়ে ধরে বাঁচি।
তোমার একটু আশিসে ,
ধুয়ে যায় যদি সকল সঙ্কোচের নেশা
অন্তরমুখীনতা,
তবে মুক্ত করে আমায় কাছে টেনে নাও
তোমার দুবাহু ছুঁয়ে একবার
পেরিয়ে যাব এ মসৃণ অন্ধকার
ব্যর্থ মনস্তত্ত্ব ।
তোমার চরণে দেব অশ্রুজলের
আলো অঞ্জলিতে।
সে অসংযমী নিবেদনটুকু
পুজা বলে ফিরিওনা ।
ভালবাসার ধাপ কেটে তোমার বক্ষপরে
যত সব বৃক্ষ পেলো সূর্যমুখী রসধারা
তারি মূলে যত উষ্ণ প্রানকনা
দিয়েছ ঢেলে নিঃস্বেষ করে সংশয়,
অবিশ্বাসের সব মালা ছিঁড়ে
ফুলগুলো ফুটুক তারা হয়ে
হৃদয় আকাশের নীলে ।
বন্দী হওয়া চেতনায় লাগুক আগুন
মৃত ফল্গুকে যদি চিরন্তন বেগে
ধাইয়ে নিয়ে যায় কালের অনুশাসন,
তবে সে বিজয় অভিলাষী বীরোচিত
ভাব উন্মেষ ভেদ করে উঠুক
আমার নিস্তেজ আসক্তি
জীবনের পরে সফলতার পরে বিস্ময়ের পরে
অম্লান হোক তোমার নিরাকার প্রতিবিম্ব
আমার সরলতায় ।।
“আমি তোমারে পেয়েছি হৃদয় মাঝে
আর কিছুই নাহি চাই”
আমি দেখেছি তোমার রুপমণ্ডল
সীমান্তে গোধূলি নিয়ে,
রঙ মাখা ছবি
তবু তারি গভীর গোপনে
মননের আঁকিবুঁকি বলে
পেয়েছি তোমায় ছাপিয়ে সূর্য তারার
অনন্ত গতিবেগ
যে স্বপ্নরা আঠা হয়ে লেগে থাকে
মাকড়সার জালে সেখানে টালমাটাল
দ্বৈত সংঘাত ছিঁড়ে যাবে কি সুতার টান
এখনি পল্কা হাওয়ার বেগে ?
জাল তবু বুনে যাই নীরবে।।
আশ্চর্য ধোঁয়াশা; খানিকটা বেদনার ঘোর
চক্রব্যূহে গহীন অবচেতন;
দুর্গম সেই পথ তোমার কাছে যাবার
উজ্জলতার উচ্ছাসে বড় বেমানান অস্তিত্ব
তবু তার ঢেউ ছুঁয়ে যায় চোখের পাতা
গঙ্গার জল নিস্তরঙ্গ,
তবু স্রোত আছে অন্তরে
দুপাশের কান্না ভরা আলোর প্রতিফলনে
ঢেউ ওঠে তার কোলে;
কলঙ্কের ইতিহাস এ শহরের
এ জীবনের বস্তুমুখিনতা ;
তুমি ঢেলে দিয়ে যাও সে অমৃত কথা
কর্ণকুহরে শত সহস্রবার ধ্বনিত হোক
তার প্রতিধ্বনি
সে পারাপারের দক্ষিনাতে
আমার অভিমান গ্লানি মুছে যদি যায়
সেটুকু আশা জড়িয়ে ধরে বাঁচি।
তোমার একটু আশিসে ,
ধুয়ে যায় যদি সকল সঙ্কোচের নেশা
অন্তরমুখীনতা,
তবে মুক্ত করে আমায় কাছে টেনে নাও
তোমার দুবাহু ছুঁয়ে একবার
পেরিয়ে যাব এ মসৃণ অন্ধকার
ব্যর্থ মনস্তত্ত্ব ।
তোমার চরণে দেব অশ্রুজলের
আলো অঞ্জলিতে।
সে অসংযমী নিবেদনটুকু
পুজা বলে ফিরিওনা ।
ভালবাসার ধাপ কেটে তোমার বক্ষপরে
যত সব বৃক্ষ পেলো সূর্যমুখী রসধারা
তারি মূলে যত উষ্ণ প্রানকনা
দিয়েছ ঢেলে নিঃস্বেষ করে সংশয়,
অবিশ্বাসের সব মালা ছিঁড়ে
ফুলগুলো ফুটুক তারা হয়ে
হৃদয় আকাশের নীলে ।
বন্দী হওয়া চেতনায় লাগুক আগুন
মৃত ফল্গুকে যদি চিরন্তন বেগে
ধাইয়ে নিয়ে যায় কালের অনুশাসন,
তবে সে বিজয় অভিলাষী বীরোচিত
ভাব উন্মেষ ভেদ করে উঠুক
আমার নিস্তেজ আসক্তি
জীবনের পরে সফলতার পরে বিস্ময়ের পরে
অম্লান হোক তোমার নিরাকার প্রতিবিম্ব
আমার সরলতায় ।।